শনিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২১, ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন
রুহুল আমীন খন্দকার ব্যুরো প্রধান :
রাজশাহীর মোহনপুরে ব্যাংক চেক হারিয়ে থানায় জিডিসহ প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন মোহনপুরের হাজী আব্দুল জলিল। ঘটনাটি গত ৬ই মার্চ ২০১৯ ইং কেশরহাট ইসলামী ব্যাংকে টাকা উত্তোলনের জন্য উল্কা যোগে যাবার পথে চেকটি পকেট থেকে কেবা কাহারা নিয়ে ন্যায় কিংবা হারিয়েও যেতে পারে বলে ধারনা করেন উক্ত ভুক্তভোগী আঃ জলিল। চেক হারানোর বিষয়ে হাজী আঃ জলিল প্রশাসনসহ সাধারণ মানুষের কাছে জোর দাবি জানান যদি কোন ভাবে চেকের সন্ধান মিলে তাৎক্ষনিক যেন নিকটস্থ থানায় অথবা তার সাথে যোগাযোগ করেন বলে তিনি সবার প্রতি আকুল আবেদন জানান।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গাজীপুর জেলার কাঁপাশিয়া থানার ইসলামী ব্যাংক থেকে সেইদিন পানের টাকা পাঠাতেন ব্যাবসায়ী সুজন। চেকটি কেশরহাট ইসলামী ব্যাংকে জমা দেবার জন্য নিয়ে যাচ্ছিলেন আঃ জলিল, চেকে সাক্ষর করা ছিল কোন পরিমান দেওয়া ছিলনা কারন আঃ জালিল কোন রকমে নাম সইটা করতে পারতেন পরিমানটা কোন শিক্ষিত মানুষে দিয়ে লিখিয়ে নিতেন তিনি। তাই বাধ্য হয়ে তিনি রাজশাহীর মোহনপুর থানায় গত ৬ই মার্চ ২০১৯ইং একটি সাধারণ ডায়েরী করেন যার নাম্বার-২২৮। এলাকাবাসির সাথে কথা বলে হাজী আঃ জলিল এর বিষয়ে জানতে চাইলে তার গ্রামের বাড়ি মোহনপুর সদরের বরইকুড়ি গ্রামের (১) মোঃ বাবুল, পিতা- মৃত আলেফ (২) মোঃ রশিদ, পিতা- মৃত আঃ মজিদ, (৩) আঃ ওহাব পিতা- মৃত ছামির সহ পাশ্ববর্তী তত্বপুর গ্রামের (৪) জাহাঙ্গীর আলম পিতা- আঃ খালেক সর্বথানা মোহনপুর জেলা রাজশাহীগণ বলেন, হাজী আঃ জলিল অত্যান্ত সাদা-মাটা মনের মানুষ। তিনি দুই দুইবার প্রবিত্র মক্কা শরিফে হজ্ব পালন করেছেন। তার পরিবারও সচ্ছল এবং সে সরল প্রকৃতির হওয়ায় তার চেকটি হারিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি বড়ই মর্মাহত ও চিন্তিত। আমাদের জানা মতে তার কোন দেনা-পাওনা নেই এবং আজ পর্যন্ত হারানো চেকের বিষয়ে কোন খোজ খবরও তিনি করতে পারেননি, এমনকি এই চেকের কোন মিথ্যা দাবিদারও বের হয়নি বলে আমরা জানি।
© কপিরাইট : খন্দকার মিডিয়া গ্রুপ
বাল্যবিবাহ রোধ করুন, মাদক মুক্ত সমাজ গড়ুন।